গাজীপুরে টঙ্গীতে শিশু উন্নয়ন কেন্দ্রে (বালক) অসুস্থ এক কিশোর চিকিৎসাধীন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মারা গেছে। পরিবারের অভিযোগ, কেন্দ্রের ভেতরে নির্যাতনের কারণে তার মৃত্যু হয়েছে। আজ বুধবার সকাল সাড়ে ৬টার দিকে হাসপাতালের মেডিসিন ওয়ার্ডে কিশোরের মৃত্যু হয়। গত শনিবার তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়...
নাম যশোর শিশু উন্নয়ন কেন্দ্র। লক্ষ্য, আইনের আওতায় আসা শিশুদের দক্ষতা উন্নয়ন করে কর্মক্ষম ও উৎপাদনশীল নাগরিক হিসেবে সমাজে পুনর্বাসিত করা। তবে এর কোনোটি বাস্তবায়ন সম্ভব কি না, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে। কারণ, সেখানে আসা শিশুরা পর্যাপ্ত খাবার পাচ্ছে না। ধারণক্ষমতার চেয়ে দ্বিগুণ শিশু রাখা হচ্ছে সেখানে। ফলে শি
বেতন ও ঈদ বোনাসের দাবিতে গাজীপুরের টঙ্গীর শিশু উন্নয়ন কেন্দ্রের (বালক) তত্ত্বাবধায়কে তাঁর কক্ষে অবরুদ্ধ করে রেখেছে দায়িত্বরত আনসার সদস্যেরা। আজ রোববার সকাল ১১টার থেকে তাঁর অফিস কক্ষে তালাবদ্ধ করে রাখা হয়।
যশোর শিশু উন্নয়ন কেন্দ্রের বন্দী তিন কিশোরকে পিটিয়ে হত্যাকাণ্ডের এক বছরেও বিচার কার্যক্রম শুরু হয়নি। করোনার মধ্যে আদালত বন্ধ থাকায় চাঞ্চল্যকর এ হত্যাকাণ্ডের বিচার প্রক্রিয়া শুরু হয়নি।
টঙ্গীর শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টার জেনারেল হাসপাতালের জরুরি বিভাগে কর্তব্যরত চিকিৎসক ডা. রাকিবুজ্জামান বলেছেন, ওই কিশোরকে যখন হাসপাতালে আনা হয় তখন সে মৃতই ছিল।